মানবাধিকার সংস্থার কাজ:
অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সচেতনতা: মানুষ যেন তাদের অধিকার সম্পর্কে জানে, সেজন্য সচেতনতামূলক প্রচার এবং ক্যাম্পেইন করা।
আইনি সহায়তা প্রদান: যাদের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে, তাদের বিনামূল্যে বা স্বল্প খরচে আইনগত সহায়তা দেওয়া।
অধিকার রক্ষায় প্রশিক্ষণ: এলাকাভিত্তিক অধিকার কর্মী নিরিক্ষা করা ও প্রশিক্ষিত করা।
নির্যাতনের শিকারদের পুনর্বাসন: নির্যাতনের শিকারদের চিকিৎসা, কাউন্সেলিং বা নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া।
রিপোর্টিং ও মনিটরিং: মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা সংগ্রহ, যাচাই এবং সরকার বা আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে রিপোর্ট পাঠানো।
পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থার কাজ:
গাছ লাগানো ও বন সংরক্ষণ: পরিবেশ রক্ষা ও বাঁচাতে বৃক্ষরোপণ, বনভূমি সংরক্ষণ।
দূষণ নিয়ন্ত্রণ: বায়ু, পানি ও মাটির দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্থানীয় কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করা।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ: বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী ও উদ্ভিদের সংরক্ষণে কার্যক্রম নেওয়া।
পরিবেশ শিক্ষা: স্কুল, কলেজ ও গ্রামীণ জনগণকে পরিবেশ দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও তথ্য দেওয়া।
সরকার ও নীতিনির্ধারকদের কাছে দাবি তোলা: পরিবেশবান্ধব আইন পাস ও প্রয়োগের জন্য চাপ প্রদান।
সংক্ষেপে, এই সংস্থাগুলো মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষা ও সামাজিক-পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখা—এই দুই মূল কাজেই ভূমিকা রাখে।
আলহামদুলিল্লাহ